বাংলাদেশের বহুআলোচিত ও বিতর্কিত নারীবাদী সাহিত্যিক। তসলিমা ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে অধ্যয়ন করেন এবং সেখান থেকে ১৯৮৬ সালে এমবিবিএস ডিগ্রি লাভ করেন। এর পর তিনি সরকারী হাসপাতালে চিকিৎসক হিসাবে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত কাজ করেন। পরবর্তীকালে তসলিমা সাহিত্যকেই নিজের পেশা হিসেবে গ্রহণ করেন। ১৯৮০-এর দশকের শেষ দিকে সাহিত্যিক হিসেবে তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে বিপ্লবাত্মক নারীবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ইসলামিক গুড়ামীর সমালোচনার জন্য বিশ্বব্যাপী তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। এই এর ফলে ১৯৯৪ সালে তাঁকে দেশত্যাগ করতে হয়। এরপর তিনি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নেন। বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত হয়ে তিনি প্রতিবেশী বাংলাভাষী পশ্চিমবঙ্গে বসবাস করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু ভারতীয় ইসলামি ধর্মগুরুদের আপত্তি ও মৌলবাদীদের প্রাণনাশের হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৮ সালে তাঁকে কলকাতা পরিত্যাগ করতে হয়। বর্তমানে তিনি সুইডেনে বসবাস করছেন। তাঁর রচনা সমূহের মধ্যে লজ্জা, আমার মেয়েবেলা, দ্বিখণ্ডিত, গোল্লাছুট, ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
তসলিমা নাসরিনের কিছু ই-বুক নিয়ে এই পোষ্টটি সাজানো হয়েছে । এইখান আপনি সরাসরি ই-বুক গুলো ডাউনলোড করে পড়তে পারবেন।
‘নিজেকে এই সমাজের চোখে আমি ‘নষ্ট’ বলতে ভালবাসি। …নারীর শুদ্ধ হওয়ার প্রথম শর্ত ‘নষ্ট হওয়া’। ‘নষ্ট’ না হলে এই সমাজের নাগপাশ থেকে কোনও নারীর মুক্তি নেই। সেই নারী সত্যিকারের সুস্থ ও মেধাবী মানুষ, লোকে যাকে নষ্ট বলে।’
বইগুলো ডাউনলোড করুনঃ
১।আমি ভালো নেই
২। লজ্জা
৩।সকল গৃহ হারালো যার
৪।উতাল হাওয়া
৫।আমার মেয়ে বেলা
৬।বেলাযায় মেলাযায়
৭।ধর্মনেই অপেক্ষা রয়েছে
৮।ভূমধ্যসাগর এর তীরে
৯।ভালোবাসো ছাই বাসো
১০।ভূতের গল্প
১১।দ্বিখন্ডিত
১২।কিছুক্ষন থাকো
১৩।কেন এই নির্বাসন দন্ড
১৪।খালি খালি লাগে
১৫।শোধ
১৬।তবুভাল থেকো
১৭।তুই নিসিদ্ধ তুই কথা কইসনা
১৮।এখনও জিহ্বা অটুট
১৯।সেইসব অন্ধকার
২০।সকল গৃহ হারালো যার
২১।নারীর কোনও দেশ নেই
২২।বন্দীনি
২৩।মাই গ্রার্লহুড
২৪।জলপদ্ম
“সকল গৃহ হারালো যার” এই বই পেয়ে আজ ভাল লাগল ।
“ইসলামের গুড়ামীর সমালোচনার জন্য বিশ্বব্যাপী তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে”
লেখাগুলো যদি কপি-পেস্ট করে থাকেন, তাহলে উপরে কোট করা অংশের মত বিষয়গুলো সম্পাদনা করে ছাড়া ভালো।