দৃষ্টিকাড়া নান্দনিক সৌন্দর্য এবং আধুনিক স্থাপত্যকলার কারণে সেতুটি এ জেলার একটি উল্লেখ্য যোগ্য দর্শনীয় স্থান হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। ১২০০ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ১৯.৬০ মিটার প্রস্থের এই সেতুটি বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রতীক। মূল সেতুর উভয় দিকে সংযোগ সড়ক, অত্যাধুনিক কম্পিউটারাইজড টোল প্লাজা, সেতুর নীচে উভয় দিকে সংযোগ সড়ক, সেতু সংলগ্ন সুরম্য বাংলো গুলো পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এই সেতুর উপর দাঁড়িয়ে প্রমত্তা মেঘনার অপার সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। এই সেতুর পাশেই রয়েছে ১৯৩৭ সালে নির্মিত ঐতিহাসিক ৬ষ্ঠ জর্জ রেলসেতু। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভৈরব ও আশুগঞ্জের মধ্যে মেঘনা নদীর উপর স্থাপিত হয়েছে বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য মৈত্রী সেতু।