*জীবাশ্মবিদদের মতে, মৌমাছি ১৫০ মিলিয়ন বছর আগে থেকে মধু উৎপাদন করছে।
*এক কেজি মধু তৈরিতে মৌমাছির একটি দলকে দুই মিলিয়ন ফুলে উড়ে বেড়াতে হয়।
*পুষ্টিগত দিক থেকে মধুই একমাত্র খাদ্য, যেখানে মানুষের জীবনধারণের সব উপাদান বিদ্যমান।
*একটি সাধারণ মৌচাক থেকে বছরে ৪০০ পাউন্ড পর্যন্ত মধু পাওয়া যায়।
*২০ হাজার প্রজাতির মৌমাছির মধ্যে মাত্র চার প্রজাতির মৌমাছি মধু উৎপাদন করতে পারে।
*একটি মৌমাছি গড়ে প্রতি ঘণ্টায় ১৫ মাইল বেগে ওড়ে।
*মৌমাছির পাঁচটি চোখের মধ্যে মাথার ওপরে থাকে ছোট তিনটি এবং সামনের দিকে থাকে বড় আকারের দুটি চোখ। মৌমাছির চোখে লোম থাকে।
*একটি মৌচাকের গড় তাপমাত্রা সারা বছরই ৯৩ ডিগ্রি ফারেনহাইট থাকে।
*বায়ুনিরোধী পাত্রে মধু অনেক দিন সংরক্ষিত থাকে। মিসরের ফারাও রাজা তুতেনখামের দুই হাজার বছরের পুরোনো সমাধিতে পাওয়া মধু খাওয়ার উপযোগী ছিল।
*রানি মৌমাছির আকার মৌচাকের মাছিদের মধ্যে বৃহৎ। একটি রানি মৌমাছি দিনে গড়ে দুই হাজার ডিম পাড়ে। সেই ডিমের ওজন রানি মৌমাছির নিজের ওজনের থেকে প্রায় দ্বিগুণ।
*সাধারণভাবে একটি শ্রমিক মৌমাছি সারা জীবনে এক চা-চামচের ১২ ভাগের এক ভাগ মধু উৎপাদন করে।
-জাহিদ হোসাইন