কবি চন্দ্রাবতীর মঠ

কিশোরগঞ্জে রয়েছে অনেক পর্যটন কেন্দ্র তাদের মধ্য কবি চন্দ্রাবতীর শিবমন্দিরটির অন্যতম।কিশোরগঞ্জে কবি চন্দ্রাবতীর শিবমন্দিরটির অবস্থান তুলে ধরাহল :কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলাধীন মাইজখাপন ইউনিয়নের কাচারীপাড়া গ্রামে কবি চন্দ্রাবতীর সুবিখ্যাত শিবমন্দিরটির অবস্থান। এটি কিশোরগঞ্জ শহর থেকে ৬ কিঃ মিঃ দূরে ফুলেশ্বরী নদীর তীরে অবস্থিত।

 ষোড়শ শতকের মনসা মঙ্গলের বিখ্যাত কবি দ্বিজ বংশীদাসের কন্যা ও বঙ্গের আদি মহিলা কবিরূপে খ্যাত চন্দ্রাবতীর বহু কাহিনী সমৃদ্ধ এ মন্দিরটি খ্রিষ্টীয় ষোড়শ শতাব্দীতে নির্মিত। চন্দ্রবতী সম্ভবতঃ ১৬০০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যনও জীবিত ছিলেন। পিতা ও কন্যা একত্রে মনসা দেবীর ভাসান ১৫৭৫ খ্রিষ্টাব্দে রচনা করেছিলেন। এই টেরাকোটা মন্দিরটি অষ্টকোণাকৃতি ও উচ্চতা ১১ মিটার। চন্দ্রাবতীর শিব মন্দিরের মাত্র কয়েকগজ পশ্চিমে আরো একটি দর্শনীয় শিব মন্দির রয়েছে। বর্তমানে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর কর্তৃক মঠটি সংরক্ষিত ও নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে।  কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলাধীন মাইজখাপন ইউনিয়নের কাচারীপাড়া গ্রামে ফুলেশ্বরী নদীর তীরে কবি চন্দ্রাবতীর সুবিখ্যাত শিবমন্দিরটির অবস্থান।  জেলা সদর থেকে দূরত্ব ও যাওয়ার উপায়ঃ এটি কিশোরগঞ্জ শহর থেকে ৬ কিঃ মিঃ । যাওয়ার মাধ্যম টেম্পু/রিক্সা। আবাসন ব্যবস্থাঃ কোন আবাসন ব্যবস্থা নেই।