কীভাবে এলাম আমরা? এই অসীম মহাবিশ্ব, কিংবা সুন্দর ফুল, সুন্দর ফল, মিঠা নদীর পানি– এ গুলোই বা কেমন করে হলো? সব কিছুই কি একজনের ইশারায় একটি নির্দিষ্ট কারনে সৃষ্টি হয়েছে ? কৌতুহলী মানুষ সহস্র বছর ধরে সন্ধান করেছে এমন সব প্রান্তিক প্রশ্নের উত্তর। ক্ষুদ্র জীবনের সর্বক্ষন চিন্তিত না থাকলেও প্রশ্ন গুলোর কাঁপুনি সামান্য সময়ের জন্য হলেও আমরা সবাই অনুভব করেছি। প্রাগৈতিহাসিক সময় থেকেই এই প্রশ্নগুলোর উত্তর সন্ধানে নিয়োজিত ছিল প্রথাগন দর্শন।
বিজ্ঞান বসে ছিলো সাইড লাইনে, সেই ঘোড়দৌড় উপভোগকারী হাজার দর্শকের একজন হিসাবে। কিন্তু এখন দিন পাল্টেছে। প্রান্তিক এই সমস্যাগুলোর অনেকগুলোই নিখুঁত সমাধান হাজির করতে পারে বিজ্ঞান। গতানুগতিক দর্শন নয় বরং বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞানের দার্শনিকেরাই আজ গহীন আঁধারের উজ্জল আলোক বর্তিকা।
আজকের দিনে কয়েকজন বিখ্যাত দার্শনিকের নাম বলতে বললে ষ্টিফেন হকিং, ওয়াইনবার্গ, ভিক্ট্র ষ্টেংগর, ডকিন্স – এদের কথা সরার আগেই চলে আসে। এরা কেউ প্রথাগত দার্শনিক নন, কিন্তু তবুও দর্শঙ্গত বিষয়ে তাদের অভিমত যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ন হয়ে উঠেছে। –
You must log in to post a comment.