আধূনিক স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত পাগলা মসজিদটি নানা ধরণের ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থাপনা হিসেবে খ্যাত। জনশ্রুতি আছে যে, পাগলবেশী এক আধ্যাত্মিক পুররুষ খরস্রোতা নরসুন্দা নদীর মধ্যস্থলে মাদুর পেতে ভেসে এসে বর্তমান মসজিদের কাছে স্থিতু হন এবং তাঁকে ঘিরে আশে পাশে অনেক ভক্তকূল সমবেত হন। উক্ত পাগলের মৃতু্যর পর তাঁর সমাধির পাশে পরবতীতে এই মসজিদটি গড়ে উঠে তাই কালক্রমে এটি পাগলা মসজিদ নামে পরিচিত হয়। মসজিদটি শুধু ইসলাম ধর্মাবলম্বীর কাছেই নয়, সকল র্ধমাবলম্বীর কাছে অত্যন্ত পবিত্র ধমীয় কেন্দ্র হিসেবে পরিগণিত। অনেকের বদ্ধমূল বিশ্বাস যে, কেহ সহি নিয়তে এ মসজিদে দান খয়রাত করলে তার ইচ্ছা পূর্ণ হয়।
জেলা সদর থেকে দূরত্ব ও যাওয়ার উপায়ঃ শহরের হারুয়া এলাকায় অবস্থিত। যাওয়ার সহজ উপায় শহরের যেকোন স্থান হতে রিক্সা ।
আবাসন ব্যবস্থাঃ কিশোরগঞ্জ শহরে বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে আবাসনের ব্যবস্থা রয়েছে। শহরের ক্যাসেল সালাম, গাংচিল এবং হোটেল উজানভাটি, হোটেল শ্রাবনী, হোটেল আলমোবারকসহ আরো অনেক আবাসিক হোটেল রয়েছে।
অনেক ভাল হয়েছে লেখাটি ।
অনেক ভাল হয়েছে লেখাটি ।
more read.