তাকে বোধ হয় নক্ষত্র বললে ভুল হবেনা
এক দুই চার যুগ আগে উদ্ভাসিত সুর্যটা আজ অস্তমিত হলো
তবু তাকে ক্লান্ত শ্রান্ত কিংবা অবসন্ন দেখিনি কখনো।
সে কোন মিল্কিওয়ে থেকে খসে পড়া নক্ষত্র নয়
সোনার আখরে এক খন্ড জ্বলজ্বল করা হীরের মত
ঝরে যেতে যেতেও যে বিকশিত করে যায় নিজেকে।
তাকে আমি কাছ থেকে দেখিনি কখনো
তবুও সে আমার আপন এবং অন্তরের মধ্যে আছে
বিশ বছর থেকে এবং শেষ প্রস্থানেও থাকবে।
একটা নক্ষত্রের পতন হলো
বীরত্বের মাপকাঠিতে সে আকাশ ছোয়া
চোখের জল দিয়ে তাকে স্নান করিয়েছি শেষ প্রস্থানে।
উত্তপ্ত বালুকাবেলার উত্তপ্ত সূর্যটা ডুবে গেল
যেতে যেতে যে আলো রেখে গেছে তা কখনো নিভবেনা
ভালবেসে শুধু তাকেই ধরে রাখতে পারিনি।
You must log in to post a comment.