আমি নিকলী উপজেলারই ছেলে, তাই নিকলীতে সূদ খাওয়া – দেওয়াটা খুব কাছ থেকেই দেখে আসছি। আমার এলাকার লোকজন কোন ভাবেই বিশ্বাস করতে পারছেনা যে ধর্মীয় ভাবে এর উপর নিষেধ রয়েছে। আমার এলাকার ৭ থেকে শুরূ করে ৮০ বছরের লোকও নির্দিধায় সূদ নিয়ে যাচ্ছে। আর এ ক্ষেএে অনুপ্রেরণা দিচ্ছে প্রত্যাশা নামক এনজি ও সংস্থা। তারা নানাভাবে বুঝিয়ে লোকদের বাধ্য করে সমিতি নামক সূদ সংস্থা করতে যা তাদের আর্থিক উন্নয়ন ঘটাবে। বস্তুত এই উন্নয়নের একটাই পথ আর তা হল অভাব গ্রস্থ লোকদের দূরসময়ে উচ্চ হারে সুদে টাকা দেওয়া।
আর এই টাকা পরে আদায় করে অভাবগ্রস্থদের আরো অভাবী করে তুলে। কিছু কিছু সমিতিতে এই হার হাজারে ৫০০ টাকা পর্যন্ত। এই সমিতি এতোটাই গ্রহনযোগ্য হয়ে গেছে যে এখন মানুষ টাকা পয়সা নিয়ে মনহরি ব্যাবসায় নামে না, তারা নগদ টাকা নিজের কাছে রেখে সূদের ব্যাবসা করে। কারন এতে লোকসান তো নেই আর যা আসে তার পুরাটাই লাভ। এখন আর নিকলী উপজেলাতে ধারে কারো কাছ থেকে টাকা পাওয়া যায় না, বিপদগ্রস্থ ব্যক্তি যতই নেবে তা সূদে নিতে হবে।নিকলীতে মানবিক লোকের সংখ্যা শূন্যে চলে আসছে, কারণ সবাই যে ব্যবসায়ী হয়ে উঠছে।
Very bad condition, we need to findout a solution
thanks to realize it. but what will be the solution? if u have any idea to minimize it ……. then plz share