‘গাড়ী চলে না চলে না’, বসন্ত বাতাসে সইগো বসন্ত বাতাসে’ এরকম অসংখ্য গানের রচয়িতা, একুশে পদকপ্রাপ্ত বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমের প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী গতকাল পালন করা হয়েছে। তবে নিরবে-নিভৃতে পালিত  হয়েছে   তার মৃত্যু বার্ষিকী।

গত বছরের ১২ সেপ্টম্বর সিলেটের নূর জাহান ক্লিনিকে ৯১ বছর বয়সে শাহ আবদুল করিমের জীবনগাড়ী থেমে যায়।বাউল সম্রাটের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তার পরিবারের পক্ষ থেকে বিকালে নিজ বাড়ির প্রাঙ্গণে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।

সকাল থেকেই শাহ আবদুল করিমের ভক্ত-শিষ্যরা ভিড় জমাচ্ছেন তার বাড়িতে। তার রচিত গান গেয়ে শোনাচ্ছেন শিষ্যরা।প্রয়াত বাউল সম্রাটের শিষ্য বাউল আবদুর রহমান আক্ষেপ করে বলেন-

“গুরুর মৃত্যুবার্ষিকী অনেকটা নিরবেই পালিত হচ্ছে। সরকারি উদ্যোগে তার মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা উচিত ছিল। কিন্তু তা না হওয়ায় শিষ্যরা এবং পারিবারের উদ্যোগে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করেছি।”

বাউল সম্রাটের ছেলে শাহ নূর জালাল বলেন, পারিবারিক উদ্যোগে বাবার মৃত্যুবার্ষিকী পালন করছি।